হায়রে বিদ্যূৎ
সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আজ সিসিতে বিদ্যুৎ পেলাম
২০১১ সালে শেষের খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে সিএইচসিপি চাকুরীতে যোগদান করি।
সিসিতে বিদ্যুৎ নেই ---
পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে খেড়কাটি সিসিতে বিদ্যৃৎ সংযোগের জন্য আবেদন দেই ২০১২ সালে উপজেলা স্যারের সহযোগীতায় , আবেদনের প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ অফিস আমাকে ১৫১৫৩৮/= ( এক লক্ষ একান্ন হাজার পাচ শত আটত্রিষ) টাকার ভাউচার দেয়, টাকা জমা দেন সিসিতে বিদ্যুৎ নেন।
কি আর করা এত টাকা তো নাই।
এত টাকা কোথায় পাব, কাকে বলব, সাহস আর বুদ্ধির সমন্বয় করতে পারছি না, সংযোগ ও হচ্ছে না একটা বাড়ে, তো অন্যটা কমে। ভারী ঝামলায় পড়া গেল, গ্রুপিং সাবগ্রুপিং ত্রি কোন চতুষ্কোন সবরকম করেই সাজিয়ে দেখেছি, মেলানো যায় না সিসিতে বিদ্যুৎ সংযোগ ও হয় না। উত্তর দক্ষিন ডান বাম করে একদিন পাংগাস মাছ দিয়ে ভাত খেয়েছি, না সিসিতে কিভাবে বিদ্যুৎ পাব হিসাব মেলানো যাচ্ছে না, পরামর্শদাতারা একে একে অসুস্থ্য হয়ে ঝিমিয়ে পড়েছে কি আর কি করা সব আশা বিফলে বুঝি যাবে। হঠাৎ মনে পড়ল একবার না পারিলে দেখ শত বার---
হাল ছাড়িনি সিসিতে বিদ্যুৎ চাই চাই---
পরবতীতে বিদ্যুৎ অফিসে সিসির নামে পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন-
আবেদনের প্রেপ্রিক্ষিতে এবার বিদ্যুৎ আফিস আগের চেয়ে ৬৮০২৫/= টাকা কমে অথ্যাৎ ৮৩৫১৩/= টাকার ইসটেমেট দেন। আমাকে সিসিতে বিদ্যুৎ নিতে উক্ত টাকা জমা করার জন্য চিঠি দেন। টাকা জমা দেন সিসিতে বিদ্যুৎ নেন।
কি আর করা এত টাকা তো নাই।
যখন কোন পথিক পথ চলতে চলতে অবিশ্রান্ত ক্লান্ত হয়ে,
একটু ছায়ার আশা করে, এবং ছায়া তলে আশ্রয় নেয়-
একটু মৃদু বাতাস বাহিলে পথিক যেমন খুশি হয়-
তেমনি সিসিতে বিদ্যুৎ পেয়ে খুশি হলাম--
আয় ব্যায় আগামী সিজি মাসিক সমন্বয় মিটিং এ-
--
২০১১ সালে শেষের খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে সিএইচসিপি চাকুরীতে যোগদান করি।
সিসিতে বিদ্যুৎ নেই ---
পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে খেড়কাটি সিসিতে বিদ্যৃৎ সংযোগের জন্য আবেদন দেই ২০১২ সালে উপজেলা স্যারের সহযোগীতায় , আবেদনের প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ অফিস আমাকে ১৫১৫৩৮/= ( এক লক্ষ একান্ন হাজার পাচ শত আটত্রিষ) টাকার ভাউচার দেয়, টাকা জমা দেন সিসিতে বিদ্যুৎ নেন।
কি আর করা এত টাকা তো নাই।
এত টাকা কোথায় পাব, কাকে বলব, সাহস আর বুদ্ধির সমন্বয় করতে পারছি না, সংযোগ ও হচ্ছে না একটা বাড়ে, তো অন্যটা কমে। ভারী ঝামলায় পড়া গেল, গ্রুপিং সাবগ্রুপিং ত্রি কোন চতুষ্কোন সবরকম করেই সাজিয়ে দেখেছি, মেলানো যায় না সিসিতে বিদ্যুৎ সংযোগ ও হয় না। উত্তর দক্ষিন ডান বাম করে একদিন পাংগাস মাছ দিয়ে ভাত খেয়েছি, না সিসিতে কিভাবে বিদ্যুৎ পাব হিসাব মেলানো যাচ্ছে না, পরামর্শদাতারা একে একে অসুস্থ্য হয়ে ঝিমিয়ে পড়েছে কি আর কি করা সব আশা বিফলে বুঝি যাবে। হঠাৎ মনে পড়ল একবার না পারিলে দেখ শত বার---
হাল ছাড়িনি সিসিতে বিদ্যুৎ চাই চাই---
পরবতীতে বিদ্যুৎ অফিসে সিসির নামে পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন-
আবেদনের প্রেপ্রিক্ষিতে এবার বিদ্যুৎ আফিস আগের চেয়ে ৬৮০২৫/= টাকা কমে অথ্যাৎ ৮৩৫১৩/= টাকার ইসটেমেট দেন। আমাকে সিসিতে বিদ্যুৎ নিতে উক্ত টাকা জমা করার জন্য চিঠি দেন। টাকা জমা দেন সিসিতে বিদ্যুৎ নেন।
কি আর করা এত টাকা তো নাই।
ভাবলাম , সব আধারে কি জোসনা ঝরে , প্রতি টি সময় কি মনের ইচ্চে মত চলে, সব কলি কি ফুল হতে পারে, তেমনি হয়তো শত চেষ্ঠা করে ও আমি সিসিতে বিদ্যুৎ সংযোগ করতে পারলাম না,
কিন্তু হাল ছাড়িনি -
পুনরায় বিদ্যুৎ অফিসে সিসিতে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন এবার যদি টাকা আর একটু কমে -
চৈত্রের খড়তপ্ত দুপুরে তৃষার্থ কাক
পানির জন্য যেমন এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত ছুটা ছুটি করে,
ঠিক তেমনি আমি ও সিসিতে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য ছুটাছুটি করা শুরু করলাম,
এবার হয়তো ভাগ্য খুলল-
সাত সাগর পাড়ি দিয়ে অবশেষে খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে বিদ্যুৎ সংযোগ হল গত ১০.১১.২০১৮ তারিখ
সিসিতে বিদ্যুতের মিটার লাগান হচ্ছে |
সিসিতে বিদ্যুৎ মেইন সুইচ দেয়া হল |
যখন কোন পথিক পথ চলতে চলতে অবিশ্রান্ত ক্লান্ত হয়ে,
একটু ছায়ার আশা করে, এবং ছায়া তলে আশ্রয় নেয়-
একটু মৃদু বাতাস বাহিলে পথিক যেমন খুশি হয়-
তেমনি সিসিতে বিদ্যুৎ পেয়ে খুশি হলাম--
সিসিতে বিদ্যুৎ উপলক্ষে সবাই একসাথে |
সিসিতে সেলিং ফ্যান লাগান হচ্ছে |
আয় ব্যায় আগামী সিজি মাসিক সমন্বয় মিটিং এ-
--
0 মন্তব্য(গুলি):