পুষ্টি সপ্তাহ ২০২২
"সঠিক পুষ্টিতে সুস্থ জীবন"
এই প্রতিপাদ্য নিয়ে খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে পালিত হল জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ-২০২২।
কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে
খাদ্য :
খাদ্য তাকেই বলে, যা দেহের পুষ্টি ও বৃদ্ধি সহায়ক এবং তাপশক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে।
পুষ্টি:
পুষ্টি হল পরিবেশ থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্যবস্তু আহরন করে খাদ্যবস্তুকে পরিপাক ও শোষণ করা এবং আত্তীকরন দ্বারা
দেহের শক্তির চাহিদা পূরণ , রোগ প্রতিরোধ , বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করা ৷ অর্থ্যাৎ দেহ সুস্থ ও সবল রাখার প্রক্রিয়াকে পুষ্টি বলে৷
কাজ এর ভিত্তিতে খাদ্যকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ
১. শক্তিদায়ক খাদ্যঃ
শস্য জাতীয় খাদ্য - চাল, গম, ভূট্টা, জোয়ার ইত্যাদি
মূল জাতীয় খাদ্য -গোল আলু, মিষ্টি আলু, মেটে আলু, কাসাবা ইত্যাদি।
তেল বা চর্বি জাতীয় খাদ্য- সব রকমের তেল, ঘি, মাংসের চর্বি ইত্যাদি।
চিনি, গুড় ও মিষ্টি জাতীয় খাদ্য।
২. শরীর গঠন, বৃদ্ধিসাধন এবং ক্ষয়পূরণকারী খাদ্যঃ
ডিম,দুধ, মাছ,মাংস ,সব রকমের ডাল, মটর শুঁটি, সীমের বীচি,কাঁঠালের বীচি, বাদাম প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
৩. রোগ প্রতিরোধক খাদ্যঃ
রঙ্গিন শাকসব্জি, দেশীয় ফলমূল।
কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে উপকারিতা:
০১. একজন মা সেবা নিতে এসে শক্তিদায়ক, শরীর গঠন, ক্ষয়পুরন, রোগ প্রতিরোধ খাবার সম্পর্কে ধারনা পেল।
০২. এটি একটি খাদ্য ও পুষ্টির স্বাস্থ্য শিক্ষা সেশনে সিসির মধ্যে এর অন্যতম উপায়।
০৩. ইহাতে করতে কোন বাজেট বা বরাদ্দর প্রয়োজন হয় না। কারন; পুষ্টি ট্রের যাবতীয় CHCP-র বাসার।
০৪. সিসিতে সেবা নিতে আসা সকল স্তরের জনগন খাদ্য ও পুষ্টি সম্পকে ধারনা পায়।
০৫. একবার পুষ্টি ট্রে তৈরী করলে পচনযোগ্য খাদ্য ছাড়া দির্ঘ্য দিন থেকে যায়।
০৬. পুষ্টি ট্রে তৈরী করতে খরচ নাই বললেই চলে।
0 মন্তব্য(গুলি):