জাতীয় শোক দিবস খেড়ড়কাটি সিসিতে পালন ২০২৩
১. কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ
ও কর্মস্থলে মাস ব্যাপী কালো ব্যাচ ধারণ।
২. সারাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহে দৃশ্যমান স্থানে
মন্ত্রণালয়ের পক্ষে জাতীয় শোক দিবসের ব্যানার প্রদর্শন।
৩. কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিগণ সকাল ০৯ টা
থেকে ১২ টা পর্যন্ত কমিউনিটি ক্লিনিক খোলা রেখে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান ।
৪. কমিউনিটি ক্লিনিকে কমিউনিটি গ্রুপ এবং কমিউনিটি সাপোর্ট
গ্রুপের সকল সদস্যগণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের
আয়োজন করবেন (আলোচনার সময়সূচি সকাল ১০ টা থেকে সকাল ১১ টা পর্যন্ত)।
৫. স্বাস্থ্য বিভাগের জেলা ও উপজেলা দপ্তরের
সাথে সমন্বয় রেখে সক্রিয়ভাবে উপস্থিত থেকে কমিউনিটি ক্লিনিকে জাতীয শোক দিবস পালন
।
১. কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কর্মস্থলে মাস ব্যাপী কালো ব্যাচ ধারণ। |
২. কমিউনিটি ক্লিনিকে দৃশ্যমান স্থানে মন্ত্রণালয়ের পক্ষে জাতীয় শোক দিবসের ব্যানার প্রদর্শন। |
৩. কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিগণ সকাল ০৯ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত কমিউনিটি ক্লিনিক খোলা রেখে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান ।
কমিউনিটি ক্লিনিকে সকাল ০৯ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। |
১৯৭৫ সালের এই দিনে মানবতার শত্রু প্রতিক্রিয়াশীল ঘাতকচক্রের হাতে বাঙালি
জাতির মুক্তি আন্দোলনের মহানায়ক, বিশ্বের লাঞ্ছিত-বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মহান নেতা,
বাংলা ও বাঙালির হাজার বছরের আরাধ্য পুরুষ, বাঙালির নিরন্তন প্রেরণার চিরন্তন উৎস,
স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়।
কমিউনিটি ক্লিনিকে সকাল ০৯ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। |
সেদিন ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম এই হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী, মহিয়সী নারী বেগম ফজিলাতুন নেসা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভ্রাতা শেখ আবু নাসের, জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, কনিষ্ঠ পুত্র নিষ্পাপ শিশু শেখ রাসেল, নবপরিণীতা পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম গঠক শেখ ফজলুল হক মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বেগম আরজু মণি, স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক ও জাতির পিতার ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছোট মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, কনিষ্ঠ পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, দৌহিত্র সুকান্ত আব্দুল্লাহ বাবু, ভাইয়ের ছেলে শহীদ সেরনিয়াবাত, আব্দুল নঈম খান রিন্টু, বঙ্গবন্ধুর প্রধান নিরাপত্তা অফিসার কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদ ও কর্তব্যরত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী নৃশংসভাবে নিহত হন।
কমিউনিটি ক্লিনিকে সকাল ০৯ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। |
জাতির
পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর সব অনুভূতি, ত্যাগ, সংগ্রাম, বীরত্বপূর্ণ নেতৃত্ব,
অদম্য স্পৃহা, দৃঢ় প্রত্যয়, বাঙালি জাতির প্রতি গভীর ভালোবাসা, মমত্ববোধ, রাজনৈতিক
দূরদর্শিতা ও আদর্শের দ্বারা সমগ্র বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত করে স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত
আত্মত্যাগে দীক্ষিত করে তুলেছিলেন।
কমিউনিটি ক্লিনিকে সকাল ০৯ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। |
৪. কমিউনিটি ক্লিনিকে কমিউনিটি গ্রুপ এবং কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপের সকল সদস্যগণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করবেন (আলোচনার সময়সূচি সকাল ১০ টা থেকে সকাল ১১ টা পর্যন্ত)।
কমিউনিটি ক্লিনিকের কমিউনিটি গ্রুপ এবং কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপের সকল সদস্যগণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল |
বঙ্গবন্ধুর
তৃত্বে ’৪৮-এর ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের জন্মলাভ, ’৪৮-এর মার্চে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার
প্রতিবাদে আন্দোলন, ’৪৯-এর ২৩ জুন আওয়ামী লীগের জন্ম, ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন,
’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ৬-দফা, ’৬৮-এর আগরতলা
ষড়যন্ত্র মামলা ও ১১-দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ’৭০-এর নির্বাচনে ‘আওয়ামী লীগ’-এর
নিরঙ্কুশ বিজয়সহ ইতিহাস সৃষ্টিকারী নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতির স্বাধীনতা অর্জনের
আকাঙ্ক্ষা চূড়ান্ত লক্ষ্যে এগিয়ে যায়।
কমিউনিটি ক্লিনিকের কমিউনিটি গ্রুপ এবং কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপের সকল সদস্যগণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল |
কমিউনিটি ক্লিনিকের কমিউনিটি গ্রুপ এবং কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপের সকল সদস্যগণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল |
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক
ভাষণে স্বাধীনতা সংগ্রামের অগ্নিশপথে ঐক্যবদ্ধ
হয় বাঙালি জাতি। ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করলে শুরু হয়
সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ। বঙ্গবন্ধুর কালজয়ী নেতৃত্বে পাকিস্তানি দুঃশাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ
২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের স্ফুলিঙ্গে উজ্জীবিত ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য
দিয়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা।
কমিউনিটি ক্লিনিকের কমিউনিটি গ্রুপ এবং কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপের সকল সদস্যগণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল |
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির স্বাধীনতা ও মুক্তির প্রতীক। তিনি বাংলার মাটি ও মানুষের পরম আত্মীয়, শত বছরের ঘোর নিশীথিনীর তিমির বিদারী অরুণ, ইতিহাসের বিস্ময়কর নেতৃত্বের কালজয়ী স্রষ্টা, বাংলার ইতিহাসের মহানায়ক, স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা। বাঙালি জাতির পিতা। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। উন্নত সমৃদ্ধ ‘সোনার বাংলার স্বপ্ন সারথি।
কমিউনিটি ক্লিনিকের কমিউনিটি গ্রুপ এবং কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপের সকল সদস্যগণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল |
বাঙালির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে চেতনা অবিনশ্বর। বাঙালি জাতির অস্থিমজ্জায় মিশে আছেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মুজিবাদর্শে শাণিত বাংলার আকাশ-বাতাস জল-সমতল। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের কাছে শেখ মুজিবুর রহমানের অবিনাশী চেতনা ও আদর্শ চির প্রবহমান থাকবে।
জাতির পিতা চেয়েছিলেন ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত
বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের জনগণের মুক্তির যে স্বপ্ন দেখেছিলেন
তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যকে জয় করে বিশ্বসভায়
একটি মর্যাদাবান ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ। সারাবিশ্বে
বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ পালন করছে।
0 মন্তব্য(গুলি):