Resent Post
Loading...

খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিক, চিরিরবন্দর, দিনাজপুর। মোঃ ফরহাদ হোসেন, CHCP, মোবাইল: ০১৭১৩৭৩৩০৮৩

প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবায় কমিউনিটি ক্লিনিকের ভুমিকা অতুলনীয়

 বাংলাদেশে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবায় কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্দেশ্য
বাংলাদেশে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবায় কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্দেশ্য

কমিউনিটি ক্লিনিকের মূল উদ্দেশ্য হলো গ্রামীণ জনগণকে (বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে) স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি সেবা প্রদানের মাধ্যমে সার্বিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো।

 নির্দিষ্টকৃতভাবে এই লক্ষ্যসমূহকে নিম্নরূপ -

১। বাংলাদেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে দরিদ্র, প্রান্তিক ও দুঃস্থ জনগোষ্ঠীকে মানসম্পন্ন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দেয়া।

 ২। একটি সমন্বিত উপজেলা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও জেলা স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অধীনে সকল কমিউনিটি ক্লিনিককে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ এবং বিশেষ স্বাস্থ্য সমস্যার ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনে ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্য সেবা কাঠামোর সাথে কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহের একটি কার্যকরি রেফারেল লিংকেজ স্থাপন।

 ৩। নবজাতক, শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়ন। 

৪। বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিক, কিশোর, তরুণ, প্রতিবন্ধী ও সুবিধা বঞ্চিত নাগরিকদের স্বাস্থ্য সেবা প্রদান।

 ৫। সর্বস্তরের জনগোষ্ঠীর জন্য ই-স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের মূখ্য কেন্দ্র হিসেবে কাজ করা।

 ৬। সকল পর্যায়ের স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি সেবা প্রদানের কার্যকরি সমন্বয়ক ও সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থাকে সংগঠিত করা।

 কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের আরেকটি মূখ্য উদ্দেশ্য হলো জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্য সেবা কাঠামোর মাঝে একটি কার্যকরি সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি সেবা প্রদানের মান উন্নয়ন করা।


১ টি কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম

0১. সরকারী নীতি অনুযায়ী কমিউনিটি গ্রূপ ও কমিউনিটি সাপোট ০৩টি গ্রূপ গঠন। দেখুন


.


0২. নিয়মিত কমিউনিটি গ্রূপের সভা আয়োজন ও সভা সিদ্ধান্ত সমুহ লিপিবদ্ধকরন এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগে প্রেরণ। দেখুন



.


0৩. নিয়মিত কমিউনিটি গ্রূপ ও সাপোট গ্রূপের সভার আয়োজন নোটিশের মাধ্যমে কর হয়। দেখুন


.


0৪. নিয়মিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ঔষধ গ্রহন এবং রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধকরন করা হয়। দেখুন


.


0৫. ঔষধ সরবরাহের ভিত্তিতে নিয়ম অনুয়ায়ী প্রতিদিন রোগীদের বিনা মূল্যে সেবা প্রদান এবং রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধকরন করা হয়। দেখুন


.


0৬. ইউনিয়ন পরিষদের সাথে নিয়মিত সমন্বয় সভা করা এবং ক্লিনিক ভিত্তিক সমস্যা সমাধানের জন্য ইউপির সহযোগিতা ও পরামর্শ গ্রহন করা। দেখুন


.


0৭. ক্লিনিক নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। দেখুন


.


0৪. গর্ভবতী মা ও শিশু অনলাইনে নিবন্ধন করা। দেখুন


.


0৯. মাসিক রোগীর প্রতিবেদন অনলাইনে ডাটা এন্টির মাধ্যমে এবং হার্ডকপি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দেওয়া হয়। দেখুন


.


১০. কিশোর কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনমুলক সেবা ও প্রবিনদের জন্য স্বাস্থ্য পরিচর্যা সেবা এবং কুসংষ্কার দুরীকরনে কাউনসেলিং করা। দেখুন


.


১১. বিভিন্ন দিবন পালন করা হয়। দেখুন


.


১২. সরকারী ছুটির দিন ব্যতিত সকাল ৯.০০ থেকে ৩.০০ পযন্ত সিসি খোলা রাখা সেবা দান। দেখুন


.


১৩. স্থানীয় ভাবে সম্পদ সংগ্রহ, ব্যবহার এবং ব্যাংক হিসাবের মাধ্যামে আয়-ব্যয়ের হিসাব পরিচালনা ও সংরক্ষন করা হয়। দেখুন




১৪. জটিল রোগীর উন্নত চিকিৱসার জন্য রেফার করা হয়। দেখুন


.


১৫. ইউনিয়ন পরিষদ, পৃষ্টপোষক কমিটির সাথে সাথে সমন্বয় সাধন করা। দেখুন


.


১৬. GMP কার্ডে শিশুর পূষ্টি নির্ণয় করা ও মনিটরিং করা দেখুন


.


১৭. রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নির্ণয় (RBS) দেখুন


.


১৮. গর্ভবতীমাদের নিয়মিত চেকআপ এবং পরামর্শ ও চিকিৎসা সেবা এবং অনলাইন রেজিট্রেশন। গর্ভবতী মহিলাদের প্রসব পূর্ব, প্রসবকালীন, প্রসবোত্তর অত্যাবশকীয় সেবা প্রদান এবং প্রয়োজন দ্রুততার সাথে জরুরী প্রসুতি সেবা কেন্দ্রে প্রেরন। (RBS) দেখুন


.


১৯. জনবান্ধব জনসচেতনতায় খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিক। দেখুন


.


২০. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন । দেখুন


.


২১. একনজরে খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিক । দেখুন


.


২২. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে কভিট-১৯ টিকাদান কার্যক্রম দেখুন


.


২৩. বিভিন্ন দিবসে ও নিয়মিত খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে জাতীয় পতাকা উত্তলন । দেখুন


.


২৪. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে করোনা প্রতিরোধে মাক্স বিতরন । দেখুন


.


২৫. স্থানিয় ব্যবস্থ্যাপনায় খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে মাটি ভরাট । দেখুন


.


২৬. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে নিয়মিত সাপোট গ্রুপ সমন্বয় সভা করা হয়। দেখুন


.


২৭. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে কিশোর কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে Health Education । দেখুন


.


২৮. পরিবার পরিকল্পনা সেবা, যেমন- সুখিবড়ি, কনডম, ইনজেকশন, ইত্যাদি দেখুন


.


২৩. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন । দেখুন


.


২৩. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকের এরিয়া ম্যাপ । দেখুন


.


২৪. খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে সিডুল মোতাবেক EPI টিকা দেয়া হয়। দেখুন


.


২৫.খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে সিডুল মোতাবেক কিশোরীদের TT টিকা দেয়া হয়। দেখুন


.


অন্যান্য পোষ্ট পড়ুন



আরও পড়ুন :  খেড়কাটি সিসির বিভিন্ন দিবস পালন


আরও পড়ুন :  সিসি মাসিক সমন্বয় সভা/২০১৮


আরও পড়ুন :  জনসচেতনতায় জনবান্ধব ও স্মার্ট কমিউনিটি ক্লিনিক।


আরও পড়ুন :  খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম


আরও পড়ুন :  খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে বঙ্গবন্ধু কর্নার অসাধারন উদ্ভাবনী।


আরও পড়ুন :  কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে


আরও পড়ুন :  ১টি কমিউনিটি ক্লিনিকের আত্নকথা


আরও পড়ুন :  এক নজরে খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিক




আরও পড়ুন :  কমিউনিটি ক্লিনিকের পেক্ষাপট





একটি একক স্বাস্থ্য সেবা ইউনিট হিসেবে কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহে নিম্নোক্ত সেবাসমূহ প্রদান করা হয়: 

(১) মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা ও নবজাতকের স্বাস্থ্য সেবা,

 (২) শিশু স্বাস্থ্য সেবার সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, 

(৩) প্রজনন ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা, 

(৪) নব বিবাহিত দম্পতি, গর্ভবতী মা, জন্ম- মৃত্যু ইত্যাদির নিবন্ধন, 

(৫) পুষ্টি শিক্ষা, পুষ্টি তথ্য ও পুষ্টি সহায়ক ভিটামিন সরবরাহ,

 (৬) স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সংক্রান্ত পরামর্শ প্রদান,

 (৭) যক্ষা, ম্যালেরিয়া, নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জা, বিপদজনক গর্ভাবস্থা ইত্যাদি চিহ্নিতকরণ ও উন্নত সেবার জন্য সুপারিশসহ প্রেরণ, 

(৮) নতুন কোনো ব্যাধি সংক্রমনের সম্ভাবনা চিহ্নিতকরণ ও উপজেলা পর্যায়ে সেবার জন্য প্রেরণ,

 (৯) বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য নীতির অধীন অন্যান্য স্বাস্থ্য সেবা প্রদান,

 (১০) উপজেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রসমূহের সাথে সংযোগ রক্ষা,

 (১১) সাধারণ জ্বর, পেটের পীড়া, ডায়রিয়া ইত্যাদি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যার চিকিৎসা প্রদান, এবং (১২) ক্ষেত্র বিশেষে প্রসূতির অবস্থা বিবেচনায় সাধারণ প্রক্রিয়ায় শিশু জন্মদানের ব্যবস্থা করা।

 কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের প্রেক্ষাপট, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও সেবা প্রদানের ক্ষেত্র বিবেচনায় এটি প্রত্যাশা করা যায় যে, বাংলাদেশের সার্বিক স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থার উন্নতিতে কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহ ইতিবাচক ফলাফল রাখতে পারে। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে এই উদ্দেশ্যসমূহ অর্জনে কী কী প্রায়োগিক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ও সেসব কতটা ফলপ্রসূ হয়েছে, তা অনুসন্ধানের দাবী রাখে। 



 

Learn more »

HPV ( এইচপিভি) জরায়ুমুখ ক্যান্সারের টিকা নিন, সুস্থ্য থাকুন।

২৪ অক্টোবর /২০২৪ থেকে দেশের ঢাকা বিভাগ ব্যতীত ৭টি বিভাগের শুরু হতে যাচ্ছে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন। ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্রী এবং ১০-১৪ বছর বয়সী স্কুল বহির্ভূত কিশোরীরা বিনামূল্যে এই টিকা পাবে। এইচপিভি টিকা জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।





https://www.vaxepi.gov.bd/

এইচপিভি টিকা জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

বাংলাদেশ সরকার, ইউনিসেফ, দ্যা ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স - গ্যাভি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর সহায়তায় জরায়ুমুখ ক্যান্সারের অন্যতম কারন হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস (এইচপিভি) এর প্রতিষেধক টিকাদান কর্মসূচি শুরু করেছে, যা একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ। এই কর্মসূচির লক্ষ্য হলো, দেশের লাখ লাখ মেয়েদেরকে জরায়ুমুখ ক্যান্সার থেকে রক্ষা করার মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য ও ভবিষ্যত সুরক্ষিত করা । প্রতি বছর হাজার হাজার নারীর জীবন কেড়ে নেয় এই জরায়ুমুখ ক্যান্সার।


প্রতিধাপে দেশব্যাপী মোট ১৮দিন ক্যাম্পেইনের টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে। তন্মধ্যে প্রথম ১০ দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও স্থায়ী কেন্দ্রসমূহে টিকাদান কার্যক্রম চলবে। পরবর্তী ৮ দিন অস্থায়ী ও স্থায়ী কেন্দ্রসমূহে টিকা প্রদান করা হবে।

ক্যাম্পেইনের এইচপিভি টিকাদান সেশন শুক্রবার ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ০৩.৩০টা পর্যন্ত চলবে।

টিকা নিতে আজই ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্মনিবন্ধন নাম্বার ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন করুন:

https://vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে।

নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি ভিডিওচিত্র আকারে দেখানো হল


অনলাইন নিবন্ধন করতে এখানে ক্লিক করুন-




এইচপিভি টিকা মানে কি?

হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস (এইচপিভি) থেকে রক্ষা করে এমন একটি টিকা এইচপিভি ভ্যাকসিনেশন নামে পরিচিত। এটি এইচপিভি দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের বিস্তার থেকে রক্ষা করে এবং এইচপিভি দ্বারা সৃষ্ট ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমায়।


HPV VACCINE ( জরায়ুমুখের ক্যানসারের টিকা) রেজিষ্ট্রেশন নির্দেশনা ৷

১। রেজিষ্ট্রেশন প্রকৃয়া সম্পন্ন করতে ১০-১৪ বছর বা ৫ম - ৯ম শ্রেনি কিশোরীর / অভিভাবক এর মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করতে হবে।

২। কোন অবস্থায় শিক্ষক / এনজিও কর্মি / কম্পিউটার দোকান / স্বাস্থ্য কর্মি বা অন্য কোন ব্যাক্তির মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করা যাবে না।

৩। মোবাইলে আগত ও টি পি নাম্বার কারো সাথে শেয়ার কারা যাবে না।

৪। রেজিষ্ট্রেশন করতে শিক্ষক / স্বাস্থ্য সহকারী বা কম্পিউটার দোকানদার দের / হাসপাতালে দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যাক্তির সহযোগিতা নিতে পারেন। কিন্তু মোবাইল নাম্বর টিকা গ্রহন কারীর অভিভাবকদের হতে হবে।

৫। টিকা কার্ড প্রিন্ট করে ১০-১৪ বছরের কিশোরী নিজের কাছে সযত্নে রাখতে হবে। টিকা প্রদানের দিন টিকা দান কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে।

৬। এক জনের টিকা কার্ড অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। HPV টিকা নিন, জরায়ু ক্যানসারকে না বলুন।



টিকাগুলো কারা গ্রহণ করতে পারবেন

·         থেকে শ্রেণি অথবা সমমানে অধ্যয়নরত ছাত্রী।

·         শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত ১০-১৪ বছর বয়সী কিশোরী।


মেয়েদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে, বাংলাদেশ সরকার শুরু করেছে এইচপিভি টিকাদান ২০২৩।


HPV ( এইচপিভি)  জরায়ুমুখ ক্যান্সারের টিকা




জরায়ুমুখ ক্যান্সারের লক্ষণসমূহঃ

  1.     অতিরিক্ত সাদা স্রাব
  2.     দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব
  3.     অতিরিক্ত অথবা অনিয়মিত রক্ত স্রাব
  4.     সহবাসের পর রক্তপাত
  5.     মাসিক পুরাপুরি বন্ধ হওয়ার পর পুনরায় রক্তপাত
  6.     কোমর/তলপেট/উরুতে ব্যথা।







জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়ঃ

প্রাইমারি প্রিভেনশন

সেকেন্ডারি প্রিভেনশন

টারশিয়ারি প্রিভেনশন

 ১০-১৪ বছর বয়সী কিশোরী

৩০ বছর বয়সী সাধারণ নারী এবং ২৫ বছর বয়সী এইডস আক্রান্ত নারী বা স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন নারী

 সকল নারী

   ১। এইচপিভি ভ্যাকসিন

   ২। বয়স দেশীয় সংস্কৃতি

       মূল্যবোধের সাথে মানানসই

       যৌন শিক্ষা প্রদান

   ৩। যৌনমিলনে কনডম ব্যবহার

       বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি

   ১।   এইচপিভি টেস্টের সমমান বা উন্নততর

        টেস্ট দ্বারা স্ক্রিনিং যেমন Visual

         inspection with acetic acid (VIA)

         test and Pap Smear test

    ২।  শনাক্তের সাথে সাথেই যথোপযুক্ত

        চিকিৎসা নিশ্চিতকরণ

যেকোন পর্যায়ে থাকা

জরায়ুমুখ ক্যান্সারের চিকিৎসা  যেমনঃ

অস্ত্রোপচার

রেডিওথেরাপি

কেমোথেরাপি

প্যালিয়েটিভ কেয়ার







এইচপিভি টিকা কখন দেয়া যাবে না?

q  জ্বর (১০০ ডিগ্রি ফা: এর বেশি) হলে

q  পূর্বে কোন টিকা দেয়ার পর এলার্জির ইতিহাস থাকলে

q  টিকা গ্রহণের দিন অসুস্থ থাকলে







এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইনের ধাপ সমূহ



 






টিকা গ্রহণের সুবিধা

·         বাংলাদেশে নারীদের ক্যান্সারজনিত মৃত্যুর মধ্যে জরায়ুমুখ ক্যান্সার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।

·         এইচপিভি টিকা জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

·         থেকে শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ছাত্রী অথবা ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কিশোরীদের জন্য এই টিকা অধিকতর কার্যকর।

·         জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকার একটি ডোজই যথেষ্ট।

·         এইচপিভি টিকা বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত, নিরাপদ কার্যকর।

·         গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে এই টিকা বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।


এইচপিভি কিভাবে ছড়ায়ঃ

 

q  অনিরাপদ যৌন মিলনের মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়িয়ে থাকে।

q  বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এইচপিভি ভাইরাস সংক্রামণের লক্ষণ সঙ্গে সঙ্গে বোঝা যায় না।

q  সাধারণত এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হওয়া থেকে জরায়ুমুখ ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ পেতে ১৫-২০ বছর সময় লাগে।

q  স্বল্প রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন নারীদের ক্ষেত্রে ক্যান্সারে রূপ নিতে মাত্র ৫-১০ বছর সময় লাগে।

q  আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত এবং দেহরসে এই ভাইরাস পাওয়া যায়।











মোঃ ফরহাদ হোসেন



ভাল লাগলে শেয়ার করুন







HPV ( এইচপিভি); সচরাচর জিজ্ঞাস্য



৯) প্রশ্নঃ ৪ সপ্তাহ/১ মাস ব্যাপী এইচপিভি টিকাদান সেশন চলাকালীন নির্ধারিত এলাকার বাইরের কোন ছাত্রী/কিশোরী যদি টিকা নিতে আসে তবে তাকে টিকা দেওয়া যাবে?
রেজিস্ট্রেশন ফর্মের তালিকাভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্রী এবং কমিউনিটির ১০-১৪ বছর বয়সী কিশোরী (শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত) শুধুমাত্র তাদেরই এইচপিভি টিকা দেওয়া যাবে ।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ছাত্রীঃ নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এলাকার স্থায়ী/অস্থায়ী ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে এইচপিভি টিকা নিতে পারবে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কিশোরীঃ নিজ নিজ এলাকার স্থায়ী/অস্থায়ী ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে এইচপিভি টিকা নিতে পারবে।



Learn more »