বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ/২০১৯ ৫ম দিন
শিশুকে মাতৃদুগ্ধ পান করাতে পিতা মাতাকে উৎসাহিত করুন। এই পতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে পালিত হল বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ ২০১৯।
বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ/২০১৯ ৫ম দিন
মায়ের দুধে আছে নবজাতকের রোগ প্রতিরোধ, শারীরিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধি বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সম্ভাব্য সকল উপকরণ।
শিশুকে জন্মের সঙ্গে সঙ্গে বুকের দুধ খাওয়ালে মা ও শিশু উপকৃত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপকৃত হয় শিশুর পরিবার। শিশু ডায়রিয়া, আমাশয়, নিউমোনিয়া ও অপুষ্টি থেকে রক্ষা পায়।
গুঁড়োদুধ খাওয়ানো এবং বিভিন্ন সরঞ্জামাদি, বোতল, দূষিত পানি, চুষনি বা নিপল ইত্যাদির ব্যবহার শিশুদের বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ ও অপুষ্টির জন্য দায়ী।
.
বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ/২০১৯ ৫ম দিন
আলোচনায় সিএইচসিপি বলেন,
গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মায়ের পুষ্টিকর খাবার স্বাভাবিক ৩ বারের সাথে অতিরিক্ত
দুইবার খেতে হবে।
নবজাতককে জন্মের ১ ঘন্টার মধ্যে অবশ্যই শাল দুধ খাওয়াতে হবে। শাল দুধ
পুষ্টিকর ও রোগ প্রতিরোধক।
শিশু ৬য় মাস বয়সপর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের দুধ পান করবে। এ সময় চিনির পানি,
মধু ও মিশ্রি একেবারেই খাওয়ানো যাবে না।৬ মাস বয়সের পর থেকে মায়ের দুধের পাশা পাশি
ঘরের তৈরী পরিপুরক সখাবার দিতে হবে এবং ন্যুনতম ২বছর বয়স পর্যন্ত মায়ের দুধ খাওয়ানো
চালিয়ে যেতে হবে।
খাবার গ্রহণের পূর্বে এবং টয়লেট ব্যবহারের পরে দুই থেকে পাঁচ মিনিট সাবান দিয়ে ফেনা তুলে হাতের কবজি পর্যন্ত ভালোভাবে ধুতে হবে। সঠিক হাত ধোয়ার পদ্ধতি গ্রহণে ৮০ শতাংশ রোগ রুখতে পারা যায়।'
মায়ের দুধে আছে নবজাতকের রোগ প্রতিরোধ, শারীরিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধি বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সম্ভাব্য সকল উপকরণ।
শিশুকে জন্মের সঙ্গে সঙ্গে বুকের দুধ খাওয়ালে মা ও শিশু উপকৃত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপকৃত হয় শিশুর পরিবার। শিশু ডায়রিয়া, আমাশয়, নিউমোনিয়া ও অপুষ্টি থেকে রক্ষা পায়।
গুঁড়োদুধ খাওয়ানো এবং বিভিন্ন সরঞ্জামাদি, বোতল, দূষিত পানি, চুষনি বা নিপল ইত্যাদির ব্যবহার শিশুদের বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ ও অপুষ্টির জন্য দায়ী।
বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহে উচ্চরক্তচাপ নির্ণয় করা হচ্ছে |
খেড়কাটি কিউনিটি ক্লিনিকের অন্যান্য সপ্তাহ পালন দেখতে |
0 মন্তব্য(গুলি):